শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিবন্ধন কেন প্রয়োজন?

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:১৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জুন ২০২০
  • ১১০ Time View

সম্পাদকীয়.
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে কেন নিবন্ধন প্রয়োজন? এমন প্রশ্নের উত্তর খোঁজে পাওয়া আসলেই দুরুহ ব্যপার। প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর ব্যবহার শুরু হয় সম্ভবত ২০০৮ কি ২০০৯ সালের দিকে। ২০১০ সাল থেকেই সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক,টুইটার,ইনষ্টেগ্রাম হোয়াটসএ্যাপসসহ প্রায় সকল মাধ্যমেই আমার মোটামুটি পদচারনা আছে আজব্দী। সেই থেকেই অল্প হলেও আইটি জগত সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারনা আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো ইদানিং কিছু জ্ঞানী ও বিজ্ঞ লোকের দেখা মেলে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায়,ভাবখানা এ রকম যেন সবজান্তা শমসের।
হতে পারে অনেক ক্ষেত্রে বেশী জানাটা স্বাভাবিক ব্যপার ,কারন যিনি যে বিষয় নিয়ে যত বেশী কাজ করবেন তিনি তত বেশী দক্ষ হবেন এটাই স্বাভাবিক। যেটা সবারই কম বেশী জানা আছে। কিন্তু কষ্টটা সেখানেই যখন দেখি কিছু স্বার্থনেষী মহল ইচ্ছা মত ছবি ও বাক্য প্রয়োগ করছে যার তার বিরুদ্ধে রিউমার ছড়িয়ে দেশ তথা সমাজের বারটা বাজিয়ে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আর সেটাও না হয় দেখে না দেখার ভান করছি আমরা।এগুলো লিখতে তো আর টাকা পঁয়সা লাগে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কে কি লিখলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় টুকওু কারো নেই। কে কোন রাজনৈতিক দলের পদাংক অনুসরন করেন, সেটা নিত্তান্তই তাঁর ব্যাপার। কিন্তু খারাপ লাগে তখনি, যখন দেখি কিছু হলেই দেশ মাতাকে নিয়ে কটুক্তি করতেও দি¦ধা বোধ করেনা কেউ কেউ। যদিও সোস্যাল মিডিয়ায় তর্কে জড়ানো আমার একদমই পছন্দ না তবুও ক্ষেত্র বিশেষে না করে পারা যায না।
আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু নিচে নেমে গেছি,যে দেশ প্রেম তো দুরের কথা, দেশকে ধিক্কার জানাতেও দিধাবোধ করিনা। কয়েকদিন আগে দাদাদের দেশ থেকে ঘুরে আসলাম, দেশপ্রেম কাকে বলে তা অক্ষরে অক্ষরে বুঝলাম। যদিও সে দেশ সম্পর্কে একটা ভ্রমন মুলক প্রতিবেদন করেছিলাম। যা বিভিন্ন দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে। যাহোক শিয়ালদহ রেল ষ্টেশানে এক জন সামান্য কন্সটেবলের সাথে কথা প্রসংঙ্গে বলছেলিাম দাদা আপনাদের দেশের নিয়ম গুলো খুব ভাল লেগেছে,যদিও আমাদের দেশট া আপনাদের চেয়েও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু নিয়ম গুলো একনো তেমন টা মেনে চলা হয়না। তিনি দেরি না করে এক বাক্যে বলেছিলেন দাদা এভাবে বলতে হয় না। ওই বাক্য শুনে আমি অবাক না হয়ে পারিনি। গণতান্ত্রিক দেশ থাকলে সকল দলের উপস্থিতি থাকবে এাটাই স্বাভাবিক। দল মতের উর্দ্বে যে ‘দেশমাতা’ সে কথা গুলো আমরা বেমালুম ভুলে যাই। সাধারণ মানুষ তো দুরের কথা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিটের শিক্ষার্থীরাও যুক্তি শেখান জ্ঞানীদেরকে। তারা নিজেদেরকে এমন জ্ঞানী আর বিজ্ঞ মনে করেন যেন ওনারা সেকলের মানুষ আপডেটেড নয়। ওনারা বর্তমান ডিজিটাল যুগের কিছুই বোঝেননা।
একদিন আমার এক শ্রদ্ধেয় স্যারকে গ্রামের একজন শ্রমিক এসে বুঝাতে লাগলো একটা বিষয় নিয়ে যাকে বলে জোড় করে জ্ঞ্যান দান করা। তখন স্যার হেসে বললেন, দেখেছিস গেদা সব ক্লাসেই পড়েছি কিন্তু এই ক্লাস টাই বাকি ছিলো। আমাদের স্বভাবটাই এমন, জোর করে জ্ঞান দেওয়া। একজন একটা স্ট্যাটাস দিলে না বুঝেই চামচামি শুরু হয়ে যায়। আরে ভাই উন্নত রাষ্ট্রের নাগরিকরা আবেক নিয়ে চলে না। ওনারা কাজে বিশ্বাসী। এমএ পাশ করে ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়ে প্রয়োজনে জুতা কালি করতে জানে। একজন পতিতাও হাত বাড়িয়ে ভিক্ষা করে না। আমাদের সাবেক অধ্যক্ষ স্যার বলেছেন , মাজেম সাহেব, ইংল্যান্ডের একজন মহিলার বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত অভাবের সংসার তো কোন উপায় না পেয়ে। ভিআইপি একটা হোটেলে গিয়ে এক খদ্দেরকে সব খুলে বললো। তখন ওই খদ্দের তাকে তার বাবার চিকিৎসার জন্য অনেক গুলো টাকা দিয়ে বললো যাও,তোমার বাবার চিকিৎসা করো গিয়ে। ওই মহিলাটি তৎক্ষনাত বলে ফেলল, আমি কি ফকির আমি আপনার কাছ থেকে ভিক্ষা নিবো। এই বলে টাকা ফেরত দিয়ে বললো আমি আপনার সেবা দিয়ে টাকা নিতে চাই। যাই হোক ওই ভদ্র লোক বলেলন তুমি এক কাজ করো ১ মিনিট আমার পা টা টিপে দাও। কথামত মহিলাটি পা টিপে টাকা নিয়ে বাবার চিকিৎসা করাতে যান।
কথটা বলার কারন হলো আমরা কাজে নয় চাঁপাবাজিতে অত্যান্ত পারদর্শি, আর বিনা পঁয়সায় বুদ্ধি দিতে পছন্দ করি। একটি পত্রিকার সম্পাদক হওয়ায় সুযোগে বহু সম্পাদকীয় লিখেছি বিভিন্ন সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে। আজকের এই লেখাটি একটু কষ্ট নিয়েই লিখতে বসেছি। যে জাতির মধ্যে দেশ প্রেম নেই সে জাতি আর যাই হোক উন্নতির চরম শিখরে পৌছাতে পারবে কিনা সন্দেহ থেকে যায়। যে দেশে দেলোয়ার হোসেন সাইদীর মত লোককে চাঁদে দেখা যায়,শিশুদের হাতে বাজে লেখাযুক্ত পোষ্টার তুলে দেওয়া হয়,তেতুল হুজুরদের ধংসাত্বক কার্যকলাপ হয়, গুজব সহ দেশ বিরোধী ষরযন্ত্র দেখতে পাই সকল অনিবন্দিত পোর্টাল,বিভিন্ন পেজ, অন লাইন পত্রিকাসহ অসংখ্য গ্রুপ যে গুলো প্রতি নিয়তিই তথ্য উপাত্ত হীন ভুয়া সংবাদ সোস্যাল মিডিয়ায দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করে । সেগুলো কিছু পাবলিক গো-গ্রাসে গিলে। সে দেশে আর যাই হোক কুসংস্কার দুরকরা অসম্ভব। প্রযুক্তির অপব্যবহার করে জঙ্গিবাদের উথ্থান, শেখ হাসিনাকে ২১ বার হত্যা চেষ্টা,বিডিয়ার বিদ্রহ,রাষ্ট্র যন্ত্রকে বারবার বিপদে ফেলানোর চেষ্টা দেখতে পাই এসবের কারনেই। কেন এগুলো ঘটছে আর কি কারনে ঘটছে এগুলো সবারই জানা। তাই সময় এসেছে এখনি সোস্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার যেন না হয় সেদিকে নজর দেবার। বিভিন্ন গ্রুপ, অনিবন্ধন পোর্টাল এবং সোস্যাল মিডিয়াকে নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আশা। তানা হলে দেশকে অস্থিতিশীল করবে নিত্য নতুন কায়দায় একবার হেফাজত,শিক্ষার্থী, শ্রমিকদের ব্যাবহার,আগুন সন্ত্রাস, মাথা কাটা গুজব ইত্যাদি দিয়ে। মাননীয় আইসিটি মন্ত্রী এবং প্রতি মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্ট্রি কামনায় –
লেখক-প্রভাষক মো.মাজেম আলী মলিন, বিভাগীয় প্রধান (স.বি) রোজী মোজাম্মেল মহিলা অনার্স কলেজ,সভাপতি গুরুদাসপুর মডেল প্রেসক্লাব, সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক বনলতা, গুরুদাসপুর,নাটোর।

Tag :

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিবন্ধন কেন প্রয়োজন?

Update Time : ১১:১৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জুন ২০২০

সম্পাদকীয়.
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে কেন নিবন্ধন প্রয়োজন? এমন প্রশ্নের উত্তর খোঁজে পাওয়া আসলেই দুরুহ ব্যপার। প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর ব্যবহার শুরু হয় সম্ভবত ২০০৮ কি ২০০৯ সালের দিকে। ২০১০ সাল থেকেই সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক,টুইটার,ইনষ্টেগ্রাম হোয়াটসএ্যাপসসহ প্রায় সকল মাধ্যমেই আমার মোটামুটি পদচারনা আছে আজব্দী। সেই থেকেই অল্প হলেও আইটি জগত সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারনা আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো ইদানিং কিছু জ্ঞানী ও বিজ্ঞ লোকের দেখা মেলে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায়,ভাবখানা এ রকম যেন সবজান্তা শমসের।
হতে পারে অনেক ক্ষেত্রে বেশী জানাটা স্বাভাবিক ব্যপার ,কারন যিনি যে বিষয় নিয়ে যত বেশী কাজ করবেন তিনি তত বেশী দক্ষ হবেন এটাই স্বাভাবিক। যেটা সবারই কম বেশী জানা আছে। কিন্তু কষ্টটা সেখানেই যখন দেখি কিছু স্বার্থনেষী মহল ইচ্ছা মত ছবি ও বাক্য প্রয়োগ করছে যার তার বিরুদ্ধে রিউমার ছড়িয়ে দেশ তথা সমাজের বারটা বাজিয়ে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আর সেটাও না হয় দেখে না দেখার ভান করছি আমরা।এগুলো লিখতে তো আর টাকা পঁয়সা লাগে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কে কি লিখলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় টুকওু কারো নেই। কে কোন রাজনৈতিক দলের পদাংক অনুসরন করেন, সেটা নিত্তান্তই তাঁর ব্যাপার। কিন্তু খারাপ লাগে তখনি, যখন দেখি কিছু হলেই দেশ মাতাকে নিয়ে কটুক্তি করতেও দি¦ধা বোধ করেনা কেউ কেউ। যদিও সোস্যাল মিডিয়ায় তর্কে জড়ানো আমার একদমই পছন্দ না তবুও ক্ষেত্র বিশেষে না করে পারা যায না।
আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু নিচে নেমে গেছি,যে দেশ প্রেম তো দুরের কথা, দেশকে ধিক্কার জানাতেও দিধাবোধ করিনা। কয়েকদিন আগে দাদাদের দেশ থেকে ঘুরে আসলাম, দেশপ্রেম কাকে বলে তা অক্ষরে অক্ষরে বুঝলাম। যদিও সে দেশ সম্পর্কে একটা ভ্রমন মুলক প্রতিবেদন করেছিলাম। যা বিভিন্ন দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে। যাহোক শিয়ালদহ রেল ষ্টেশানে এক জন সামান্য কন্সটেবলের সাথে কথা প্রসংঙ্গে বলছেলিাম দাদা আপনাদের দেশের নিয়ম গুলো খুব ভাল লেগেছে,যদিও আমাদের দেশট া আপনাদের চেয়েও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু নিয়ম গুলো একনো তেমন টা মেনে চলা হয়না। তিনি দেরি না করে এক বাক্যে বলেছিলেন দাদা এভাবে বলতে হয় না। ওই বাক্য শুনে আমি অবাক না হয়ে পারিনি। গণতান্ত্রিক দেশ থাকলে সকল দলের উপস্থিতি থাকবে এাটাই স্বাভাবিক। দল মতের উর্দ্বে যে ‘দেশমাতা’ সে কথা গুলো আমরা বেমালুম ভুলে যাই। সাধারণ মানুষ তো দুরের কথা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিটের শিক্ষার্থীরাও যুক্তি শেখান জ্ঞানীদেরকে। তারা নিজেদেরকে এমন জ্ঞানী আর বিজ্ঞ মনে করেন যেন ওনারা সেকলের মানুষ আপডেটেড নয়। ওনারা বর্তমান ডিজিটাল যুগের কিছুই বোঝেননা।
একদিন আমার এক শ্রদ্ধেয় স্যারকে গ্রামের একজন শ্রমিক এসে বুঝাতে লাগলো একটা বিষয় নিয়ে যাকে বলে জোড় করে জ্ঞ্যান দান করা। তখন স্যার হেসে বললেন, দেখেছিস গেদা সব ক্লাসেই পড়েছি কিন্তু এই ক্লাস টাই বাকি ছিলো। আমাদের স্বভাবটাই এমন, জোর করে জ্ঞান দেওয়া। একজন একটা স্ট্যাটাস দিলে না বুঝেই চামচামি শুরু হয়ে যায়। আরে ভাই উন্নত রাষ্ট্রের নাগরিকরা আবেক নিয়ে চলে না। ওনারা কাজে বিশ্বাসী। এমএ পাশ করে ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়ে প্রয়োজনে জুতা কালি করতে জানে। একজন পতিতাও হাত বাড়িয়ে ভিক্ষা করে না। আমাদের সাবেক অধ্যক্ষ স্যার বলেছেন , মাজেম সাহেব, ইংল্যান্ডের একজন মহিলার বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত অভাবের সংসার তো কোন উপায় না পেয়ে। ভিআইপি একটা হোটেলে গিয়ে এক খদ্দেরকে সব খুলে বললো। তখন ওই খদ্দের তাকে তার বাবার চিকিৎসার জন্য অনেক গুলো টাকা দিয়ে বললো যাও,তোমার বাবার চিকিৎসা করো গিয়ে। ওই মহিলাটি তৎক্ষনাত বলে ফেলল, আমি কি ফকির আমি আপনার কাছ থেকে ভিক্ষা নিবো। এই বলে টাকা ফেরত দিয়ে বললো আমি আপনার সেবা দিয়ে টাকা নিতে চাই। যাই হোক ওই ভদ্র লোক বলেলন তুমি এক কাজ করো ১ মিনিট আমার পা টা টিপে দাও। কথামত মহিলাটি পা টিপে টাকা নিয়ে বাবার চিকিৎসা করাতে যান।
কথটা বলার কারন হলো আমরা কাজে নয় চাঁপাবাজিতে অত্যান্ত পারদর্শি, আর বিনা পঁয়সায় বুদ্ধি দিতে পছন্দ করি। একটি পত্রিকার সম্পাদক হওয়ায় সুযোগে বহু সম্পাদকীয় লিখেছি বিভিন্ন সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে। আজকের এই লেখাটি একটু কষ্ট নিয়েই লিখতে বসেছি। যে জাতির মধ্যে দেশ প্রেম নেই সে জাতি আর যাই হোক উন্নতির চরম শিখরে পৌছাতে পারবে কিনা সন্দেহ থেকে যায়। যে দেশে দেলোয়ার হোসেন সাইদীর মত লোককে চাঁদে দেখা যায়,শিশুদের হাতে বাজে লেখাযুক্ত পোষ্টার তুলে দেওয়া হয়,তেতুল হুজুরদের ধংসাত্বক কার্যকলাপ হয়, গুজব সহ দেশ বিরোধী ষরযন্ত্র দেখতে পাই সকল অনিবন্দিত পোর্টাল,বিভিন্ন পেজ, অন লাইন পত্রিকাসহ অসংখ্য গ্রুপ যে গুলো প্রতি নিয়তিই তথ্য উপাত্ত হীন ভুয়া সংবাদ সোস্যাল মিডিয়ায দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করে । সেগুলো কিছু পাবলিক গো-গ্রাসে গিলে। সে দেশে আর যাই হোক কুসংস্কার দুরকরা অসম্ভব। প্রযুক্তির অপব্যবহার করে জঙ্গিবাদের উথ্থান, শেখ হাসিনাকে ২১ বার হত্যা চেষ্টা,বিডিয়ার বিদ্রহ,রাষ্ট্র যন্ত্রকে বারবার বিপদে ফেলানোর চেষ্টা দেখতে পাই এসবের কারনেই। কেন এগুলো ঘটছে আর কি কারনে ঘটছে এগুলো সবারই জানা। তাই সময় এসেছে এখনি সোস্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার যেন না হয় সেদিকে নজর দেবার। বিভিন্ন গ্রুপ, অনিবন্ধন পোর্টাল এবং সোস্যাল মিডিয়াকে নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আশা। তানা হলে দেশকে অস্থিতিশীল করবে নিত্য নতুন কায়দায় একবার হেফাজত,শিক্ষার্থী, শ্রমিকদের ব্যাবহার,আগুন সন্ত্রাস, মাথা কাটা গুজব ইত্যাদি দিয়ে। মাননীয় আইসিটি মন্ত্রী এবং প্রতি মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্ট্রি কামনায় –
লেখক-প্রভাষক মো.মাজেম আলী মলিন, বিভাগীয় প্রধান (স.বি) রোজী মোজাম্মেল মহিলা অনার্স কলেজ,সভাপতি গুরুদাসপুর মডেল প্রেসক্লাব, সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক বনলতা, গুরুদাসপুর,নাটোর।