শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ডিএনসিসি ডিজিটাল কোরবানি কেন্দ্রে প্রথম দিনে ৪০০ পশু জবাই

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:১৪:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অগাস্ট ২০২০
  • ৮০ Time View

বনলতা নিউজ ডেস্ক.

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোরবানি পশু জবাই ব্যবস্থাপনায় ঈদের প্রথম দিন শনিবার (১ আগস্ট) ৪০০ পশু জবাই দেওয়া হয়েছে। এছাড়া রবিবার এক হাজার ও সোমবার ৬০০ পশু জবাই দেওয়া হবে। কেনার পর এসব পশুর মাংস কাটা থেকে শুরু করে কোরবানি দাতার বাসায় পৌঁছে দেওয় পর্যন্ত পুরো ব্যবস্থাপনা করেছে ডিএনসিসি। মোহাম্মদপুরের বসিলায় অবস্থিত সাদিক এগ্রোতে ডিএনসিসির এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। শনিবার ডিজিটাল এ ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনে  এসে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম এসব কথা জানান। এসময় তিনি পুরো কার্যক্রম পরিদর্শন করে দেখেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, করোনা পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে আমরা এবছর ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোরবানি দেওয়ার আয়োজন করেছি। প্রাথমিকভাবে এই আয়োজনে দুই হাজার পশু জবাই দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যারা কোরবানির গরু আমাদের দিয়ে গেছেন আমরা তার পুরো কোরবানির ব্যবস্থাপনা করে দিচ্ছি। সে অনুযায়ী ঈদের দিন ৪০০ গরু জবাই হয়েছে। আগামীকাল এক হাজার গরু এবং আগামী পরশু ৬০০ গরু জবাই হবে। এখানে প্রতিটি পশুর বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। কোন গরুটি কখন জবাই হবে এবং কখন তার মাংস কোরবানি দাতার বাসায় পৌঁছানো হবে তার বিস্তারিত তথ্য অনলাইনেই দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কোরবানি দাতা যদি চান তার কোরবানির মধ্যে গরীবের যে হক রয়েছে সেটাও আমরা বিতরণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছি। এ জন্য আমাদের কোনও টাকা দিতে হবে না।

মেয়র আরও বলেন, আমরা এখন শুরু করলাম। এই বিষয়টি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ছিল। তারপরও চ্যালেঞ্জটা আমরা নিয়েছি। আমাদের বিশ্বাস অন্যান্য দেশের মতো আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে এভাবে আগামী বছরগুলোতে কোরবানি দিতে পারবো। আমরা বিশ্বাস পশুর মাংসগুলোকে যদি স্বাস্থ্যসম্মতভাবে কোরবানি দাতার বাসায় পৌঁছে দিতে পারি তাহলে মানুষ আস্থা পাবে।

Tag :

ডিএনসিসি ডিজিটাল কোরবানি কেন্দ্রে প্রথম দিনে ৪০০ পশু জবাই

Update Time : ০১:১৪:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অগাস্ট ২০২০

বনলতা নিউজ ডেস্ক.

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোরবানি পশু জবাই ব্যবস্থাপনায় ঈদের প্রথম দিন শনিবার (১ আগস্ট) ৪০০ পশু জবাই দেওয়া হয়েছে। এছাড়া রবিবার এক হাজার ও সোমবার ৬০০ পশু জবাই দেওয়া হবে। কেনার পর এসব পশুর মাংস কাটা থেকে শুরু করে কোরবানি দাতার বাসায় পৌঁছে দেওয় পর্যন্ত পুরো ব্যবস্থাপনা করেছে ডিএনসিসি। মোহাম্মদপুরের বসিলায় অবস্থিত সাদিক এগ্রোতে ডিএনসিসির এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। শনিবার ডিজিটাল এ ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনে  এসে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম এসব কথা জানান। এসময় তিনি পুরো কার্যক্রম পরিদর্শন করে দেখেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, করোনা পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে আমরা এবছর ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোরবানি দেওয়ার আয়োজন করেছি। প্রাথমিকভাবে এই আয়োজনে দুই হাজার পশু জবাই দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যারা কোরবানির গরু আমাদের দিয়ে গেছেন আমরা তার পুরো কোরবানির ব্যবস্থাপনা করে দিচ্ছি। সে অনুযায়ী ঈদের দিন ৪০০ গরু জবাই হয়েছে। আগামীকাল এক হাজার গরু এবং আগামী পরশু ৬০০ গরু জবাই হবে। এখানে প্রতিটি পশুর বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। কোন গরুটি কখন জবাই হবে এবং কখন তার মাংস কোরবানি দাতার বাসায় পৌঁছানো হবে তার বিস্তারিত তথ্য অনলাইনেই দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কোরবানি দাতা যদি চান তার কোরবানির মধ্যে গরীবের যে হক রয়েছে সেটাও আমরা বিতরণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছি। এ জন্য আমাদের কোনও টাকা দিতে হবে না।

মেয়র আরও বলেন, আমরা এখন শুরু করলাম। এই বিষয়টি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ছিল। তারপরও চ্যালেঞ্জটা আমরা নিয়েছি। আমাদের বিশ্বাস অন্যান্য দেশের মতো আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে এভাবে আগামী বছরগুলোতে কোরবানি দিতে পারবো। আমরা বিশ্বাস পশুর মাংসগুলোকে যদি স্বাস্থ্যসম্মতভাবে কোরবানি দাতার বাসায় পৌঁছে দিতে পারি তাহলে মানুষ আস্থা পাবে।