শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুরুদাসপুরে গণহত্যা দিবস পালিত

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৩:১৫:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ মার্চ ২০২২
  • ৮৪ Time View

গুরুদাসপুর(নাটোর) প্রতিনিধি.

নাটোরের গুরুদাসপুরে আজ সকাল ১১ টায় গুরুদাসপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তমাল হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ায়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আলাল শেখ,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকসানা আকতার লিপি, সহকারী কমিশনার (ভুমি) মোঃ আবু রাসেল ও গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুল মতিন প্রমুখ।

বক্তারা স্মৃতিচারণ করে বলেন, ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল। দুপুর ১২টা। একসঙ্গে ১৬ জনকে চোখ-হাত বেঁধে লাইনে দাঁড় করিয়ে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভার উত্তরনাড়ী বাড়ি এলাকায় চালানো হয় এই গণহত্যা।
গণহত্যার পর নিহত ব্যক্তিদের বাড়িঘর আগুনে পুড়িয়ে দেয় হানাদার বাহিনী। কিন্তু গণহত্যায় নিহত ওই ১৬ জনের কেউ মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাননি। সংরক্ষণ করা হয়নি তাঁদের গণকবরও।
এ ব্যাপারে গুরুদাসপুর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, নিহত ব্যক্তিরা গণহত্যার শিকার। তাই মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় তাদের নাম নেই।

Tag :

গুরুদাসপুরে গণহত্যা দিবস পালিত

Update Time : ০৩:১৫:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ মার্চ ২০২২

গুরুদাসপুর(নাটোর) প্রতিনিধি.

নাটোরের গুরুদাসপুরে আজ সকাল ১১ টায় গুরুদাসপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তমাল হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ায়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আলাল শেখ,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকসানা আকতার লিপি, সহকারী কমিশনার (ভুমি) মোঃ আবু রাসেল ও গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুল মতিন প্রমুখ।

বক্তারা স্মৃতিচারণ করে বলেন, ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল। দুপুর ১২টা। একসঙ্গে ১৬ জনকে চোখ-হাত বেঁধে লাইনে দাঁড় করিয়ে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভার উত্তরনাড়ী বাড়ি এলাকায় চালানো হয় এই গণহত্যা।
গণহত্যার পর নিহত ব্যক্তিদের বাড়িঘর আগুনে পুড়িয়ে দেয় হানাদার বাহিনী। কিন্তু গণহত্যায় নিহত ওই ১৬ জনের কেউ মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাননি। সংরক্ষণ করা হয়নি তাঁদের গণকবরও।
এ ব্যাপারে গুরুদাসপুর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, নিহত ব্যক্তিরা গণহত্যার শিকার। তাই মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় তাদের নাম নেই।