পেসাররা লড়াকু হয়। লড়াইটা তাদের ধাতেই থাকে। রুবেল হোসেনও তাই। মাঠে তো লড়েই থাকেন। করোনাণভাইরাস মহামারিতে এখন মাঠের খেলা বন্ধ।রুবেল তবু লড়ে যাচ্ছেন। করোনা তাঁর প্রতিপক্ষ।
মহামারির শুরু থেকে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন রুবেল। মিরপুরে দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণের পাশাপাশি নিজের এলাকা বাগেরহাটে দুই দফা ৩৫০ পরিবারকে খাবার দিয়ে সাহায্য করেন। সেখানে পাঠিয়েছেন ২০টি ইনফ্রারেড থার্মোমিটার। মোট কথা, করোনার বিপক্ষে আর সব ‘যোদ্ধা’দের মতোই বুক চিতিয়ে লড়ছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের এ পেসার।
এ লড়াইয়ে বাকি যোদ্ধাদেরও স্মরণ করলেন রুবেল। যাঁরা সামনে থেকে লড়ছেন ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানালেন তাদের। কাল নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এ নিয়ে এক ভিডিওবার্তায় ধন্যবাদ জানান রুবেল।
৩০ বছর বয়সী এ পেসার ভিডিওবার্তায় বলেন, ‘আজ আমাদের দেশ ভয়াবহ মুহূর্ত পার করছে। আজ এই সংকটময় মুহূর্তে যে সকল যোদ্ধারা তাদের পরিবার, সন্তান, পিতা-মাতা, স্ত্রীর কথা চিন্তা না করে সামনে থেকে আমাদের এই দেশকে রক্ষা করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন তাদেরকে আমি আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে স্যালুট জানাই।’