শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সাংসদ কুদ্দুস স্বপরিবারে,মানব সেবায় এক কাতারে !

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:৩৩:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০
  • ৬৯ Time View

প্রভাষক মো.মাজেম আলী মলিন গুরুদাসপুর ( নাটোর ) থেকে.
নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য ও নাটোর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে,মেয়ে এক সাথে নেমে পরেছেন তার নির্বাচনী এলাকার খেটে খাওয়া অসহায় মানুষের সেবায়।
খোঁজ নিয়ে জানাগেছে- করোনা ভাইরাসসংক্রমনের পর থেকেই স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস দুই উপজেলা ১৩টি ইউনিয়ন ৩টি পৌরসভা ব্যাপি ইতোমধ্যেই ৬ হাজার হতদরিদ্র খেটে খাওয়া পরিবারের মধ্যে সরকারী ত্রাণ বিতরণ করেছেন। পাশাপাশি নিজস্ব অর্থায়নে গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রামের সকল চিকিৎসকদের মধ্যে সাস্থ্য সুরক্ষা পোশাক পিপিআইসহ বিভিন্ন ভাবে মেধাবী ছাত্র ছাত্রী,ক্ষুদ্র নৃ-তাত্তিক জনগোষ্ঠি,হরিজন স¤্রদায়সহ সমাজের পিছিয়ে পরা অসংখ্য মানুষকে সহায়তা করেছন তিনি।
অপর দিকে সাংসদ পুত্র বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আসিফ আব্দুল্লাহ বিন কুদ্দুস শোভন করোনাভাইরাস প্রতিরোধের কারণে বাহিরে বের হতে না পারায় কর্মহীন হয়ে পড়া দিনমজুর, খেটে-খাওয়া, ভবঘুরে ও হতদরিদ্র মানুষদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে প্রয়োজনীয় খাবার পৌছে দিচ্ছেন দুই উপজেলা ব্যাপি। ইতোমধ্যেই তিনি দুই উপজেলা ব্যাপী দুই সহ¯্রাধিক পরিবারের মধ্যে নিজস্ব অর্থায়নে খাবার সামগ্রী বিতরণ করেছেন। জীবানু নাশকও স্প্রে করেছেন দুই উপজেলা ব্যাপি।
সাংসদ কন্য বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সহ সভাপতি কল্লোল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এ্যড. কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি দুই উপজেলা ব্যাপি অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল হিসাবে পরিচিত (জয় বাংলা ইয়ুথ এ্যওয়ার্ড প্রাপ্ত) কল্লোল ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে কাজ করছেন। শুধু করোনা নয়, সমাজের বেকার যুব সমাজসহ অসহায় গরিব খেটে খাওয়া মানুষের সেবায় ব্রত রয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানের ৬১ জন সদস্য নিয়ে। নবীন প্রবীণ চাকুরী জীবি ও প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ী সদস্যদের অনুদান ও তার নিজস্ব অর্থায়নে চলছে খেটে খাওয়া ওই মানুষগুলোর সেবাকার্যক্রম।
মুক্তি বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের বেধে দেওয়া নিয়ম-কানুনগুলো মেনে চলবেন এবং অযথা ঘরের বাহিরে বের হবেন না। করোনা নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে ঘরে বসে থাকুন, সতর্কতা অবলম্বন করুন ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। ফাউন্ডেশনের পক্ষথেকে খাদ্য সামগ্রী আমাদের সদস্যরা পৌছে দিচ্ছেন আপনাদের দোর গোড়ায় প্রতিনিয়ত। সেই সাথে দেশের বিত্তবানদের অসহায় মানুষের পাশে দাড়াঁনোর আহবান জানান তিনি।
বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস বলেন,৭১ রে মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধিনতা ছিনিয়ে এনেছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। এবার করোনা প্রতিরোধ্যে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি জননেত্রী শেখ হাসিনার আহবানে। এই যুদ্ধে দেশের সকল মানুষকে নিয়ে আমরা বিজয়ী হব ইন্শাল্লাহ। দুই উপজেলার সকল জনসাধারনের দু:খের সাথী হিসাবে আছি এবং থাকবো। গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম বাসী আমাকে ৬ বার এমপি বানিয়েছে। আরো ১৪ হাজার পরিবারের জন্য খাদ্য সামগ্রী প্রস্তুত রেখেছি তাদের দু:খ কষ্টকে লাঘব করার জন্য।

Tag :
Popular Post

সাংসদ কুদ্দুস স্বপরিবারে,মানব সেবায় এক কাতারে !

Update Time : ১১:৩৩:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০

প্রভাষক মো.মাজেম আলী মলিন গুরুদাসপুর ( নাটোর ) থেকে.
নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য ও নাটোর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে,মেয়ে এক সাথে নেমে পরেছেন তার নির্বাচনী এলাকার খেটে খাওয়া অসহায় মানুষের সেবায়।
খোঁজ নিয়ে জানাগেছে- করোনা ভাইরাসসংক্রমনের পর থেকেই স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস দুই উপজেলা ১৩টি ইউনিয়ন ৩টি পৌরসভা ব্যাপি ইতোমধ্যেই ৬ হাজার হতদরিদ্র খেটে খাওয়া পরিবারের মধ্যে সরকারী ত্রাণ বিতরণ করেছেন। পাশাপাশি নিজস্ব অর্থায়নে গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রামের সকল চিকিৎসকদের মধ্যে সাস্থ্য সুরক্ষা পোশাক পিপিআইসহ বিভিন্ন ভাবে মেধাবী ছাত্র ছাত্রী,ক্ষুদ্র নৃ-তাত্তিক জনগোষ্ঠি,হরিজন স¤্রদায়সহ সমাজের পিছিয়ে পরা অসংখ্য মানুষকে সহায়তা করেছন তিনি।
অপর দিকে সাংসদ পুত্র বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আসিফ আব্দুল্লাহ বিন কুদ্দুস শোভন করোনাভাইরাস প্রতিরোধের কারণে বাহিরে বের হতে না পারায় কর্মহীন হয়ে পড়া দিনমজুর, খেটে-খাওয়া, ভবঘুরে ও হতদরিদ্র মানুষদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে প্রয়োজনীয় খাবার পৌছে দিচ্ছেন দুই উপজেলা ব্যাপি। ইতোমধ্যেই তিনি দুই উপজেলা ব্যাপী দুই সহ¯্রাধিক পরিবারের মধ্যে নিজস্ব অর্থায়নে খাবার সামগ্রী বিতরণ করেছেন। জীবানু নাশকও স্প্রে করেছেন দুই উপজেলা ব্যাপি।
সাংসদ কন্য বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সহ সভাপতি কল্লোল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এ্যড. কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি দুই উপজেলা ব্যাপি অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল হিসাবে পরিচিত (জয় বাংলা ইয়ুথ এ্যওয়ার্ড প্রাপ্ত) কল্লোল ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে কাজ করছেন। শুধু করোনা নয়, সমাজের বেকার যুব সমাজসহ অসহায় গরিব খেটে খাওয়া মানুষের সেবায় ব্রত রয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানের ৬১ জন সদস্য নিয়ে। নবীন প্রবীণ চাকুরী জীবি ও প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ী সদস্যদের অনুদান ও তার নিজস্ব অর্থায়নে চলছে খেটে খাওয়া ওই মানুষগুলোর সেবাকার্যক্রম।
মুক্তি বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের বেধে দেওয়া নিয়ম-কানুনগুলো মেনে চলবেন এবং অযথা ঘরের বাহিরে বের হবেন না। করোনা নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে ঘরে বসে থাকুন, সতর্কতা অবলম্বন করুন ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। ফাউন্ডেশনের পক্ষথেকে খাদ্য সামগ্রী আমাদের সদস্যরা পৌছে দিচ্ছেন আপনাদের দোর গোড়ায় প্রতিনিয়ত। সেই সাথে দেশের বিত্তবানদের অসহায় মানুষের পাশে দাড়াঁনোর আহবান জানান তিনি।
বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস বলেন,৭১ রে মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধিনতা ছিনিয়ে এনেছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। এবার করোনা প্রতিরোধ্যে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি জননেত্রী শেখ হাসিনার আহবানে। এই যুদ্ধে দেশের সকল মানুষকে নিয়ে আমরা বিজয়ী হব ইন্শাল্লাহ। দুই উপজেলার সকল জনসাধারনের দু:খের সাথী হিসাবে আছি এবং থাকবো। গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম বাসী আমাকে ৬ বার এমপি বানিয়েছে। আরো ১৪ হাজার পরিবারের জন্য খাদ্য সামগ্রী প্রস্তুত রেখেছি তাদের দু:খ কষ্টকে লাঘব করার জন্য।