শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দরিদ্রদের আশা পুরনে কাজ করতে চান- জমেলা

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:৪৪:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১
  • ১৪২ Time View

বনলতা ডেস্ক.

 “নির্বাচন কেন্দ্র করে দিন রাত সমানতালে গণসংযোগ চালাচ্ছেন প্রার্থী জমেলা। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। প্রচারণায় মুখরিত তার নির্বাচনি ওয়ার্ডগুলো। পথসভা-উঠান বৈঠকসহ ভোটারদের দৌড়গোড়ায় পোঁচাতে চৌকাঠ প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি। ”

মানুষ বিশ্বাস করে ভোট দেয়। কিন্তু ওয়ার্ডবাসীর সেই বিশ্বাসের মর্যাদা রক্ষা করা হয়না। ভিজিডি, ভিজিএফ, বয়স্ক, বিধবা, মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য দরিদ্রদের চড়া সুদে টাকা তুলে কমিশনারদের দিতে হয়েছে। ঘুরতে হয়েছে দ্বারে দ্বারে।

সুবিধা বঞ্চিত এসব মানুষের শীর্ণ্যকায় চেহারাগুলো আমাকে ভিষণভাবে ব্যাথিত করে। হৃদয়ে দাগ কাটে। সুবিধা বঞ্চিত এসব দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে আমি শামিমা পাড়ভেজ আপনাদের সমর্থণ প্রত্যাশী। আসন্ন পৌর নির্বাচনে গুরুদাসপুর পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে লড়ছি চশমা প্রতিক নিয়ে।

আমাকে ভোট দিন। ভিজিডি, ভিজিএ,বয়স্ক, বিধাবা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ সকল নাগরিক সেবা পৌঁছে দেব আপনার ঘরে।

এভাবেই ওয়ার্ডবাসীর কাছে ভোট প্রার্থণা করেছেন শামীমা পাড়ভেজ জমেলা। তিনি আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে সংরক্ষিত মহিলা ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিল পদ প্রার্থী।

শামীমা পাড়ভেজ জমেলা বলেন- শেখ হাসিনার আদর্শ বুকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে নিয়ে তিনি রাজনীতিতে এসেছেন। জনগণ সেবা করার সুযোগ দিলে তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে শতভাগ কাজ করবেন।

স্থানীয়রা জানান- মানুষের বিপদ দেখলে তিনি ছুটে যান। অসুস্থ রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি থেকে শুরু করে নিজের অর্থে তিনি অসহায়দের চিকিৎসার খরচ বহন করেন।

এছাড়া নিজের অর্থায়নে বৃক্ষ রোপন, শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃক্ষ বিতরণের মতো কর্মসূচি চলমান রেখেছেন। তাছাড়া রক্তদানের মতো মহত কাজেও তিনি নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানাগেছে- রাজনৈতিকভাবে তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। ২০০০ সাল থেকে তিনি ছাত্র লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। বর্তমানে উপজেলা যুবমহিলা লীগের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

স্থানীয়রা বলেন- যে কোন সমস্যায় জমেলা তাদের পাশে দাঁড়ান। একারণে আসন্ন নির্বাচনে তারা জমেলাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর বানাতে চান।

শামিমা পাড়ভেজ বলেন- জনগণ আস্থা রেখে তাকে নির্বাচিত করলে অব্যশই নাগরিক সেবা ঘরে পৌঁছে দেবেন তিনি।

তবে নির্বাচন কেন্দ্র করে দিন রাত সমানতালে গণসংযোগ চালাচ্ছেন প্রার্থী জমেলা। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। প্রচারণায় মুখরিত তার নির্বাচনি ওয়ার্ডগুলো। পথসভা-উঠান বৈঠকসহ ভোটারদের দৌড়গোড়ায় পোঁচাতে চৌকাঠ প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি।

জমেলা বলেন- গত নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দিতা করে ছিলেন। সেসময় ব্যক্তিগতভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটারদের কাছে যেতে পারেন নি। তবুও সিমীত ব্যবধানে দ্বিতীয় হয়েছেন। মানুষ আস্থা রেখে যাকে নির্বাচিত করেছিলেন, মানুষের আস্থার সেই প্রতিদান দেওয়া হয়নি।

সাংস্কৃতিক মনা এই প্রার্থী বলেন- স্থানীয় শিশু-কিশোরদের মাঝে তিনি ক্রিড়া সামগ্রি বিতরণি কার্যক্রম চলমান রেখেছেন।

তিনি বলেন- শিশু-কিশোররা মাতাত্মকভাবে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। খেলা-ধুলা বিনোদনের মাধ্যমে সমাজ থেকে মাদক নিমূল করা সম্ভব। নির্বাচিত হলে তিনি খেলা-ধুলা বিনোদনের মাধ্যমে মাদক নিমূলে শতভাগ কাজ করবেন।

সর্বপরি তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। ওয়ার্ডবাসীই তার মূল শক্তি। সেই শক্তিতে উজ্জিবীত হয়েই তিনি লড়াই করবেন।

Tag :

দরিদ্রদের আশা পুরনে কাজ করতে চান- জমেলা

Update Time : ১১:৪৪:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১

বনলতা ডেস্ক.

 “নির্বাচন কেন্দ্র করে দিন রাত সমানতালে গণসংযোগ চালাচ্ছেন প্রার্থী জমেলা। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। প্রচারণায় মুখরিত তার নির্বাচনি ওয়ার্ডগুলো। পথসভা-উঠান বৈঠকসহ ভোটারদের দৌড়গোড়ায় পোঁচাতে চৌকাঠ প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি। ”

মানুষ বিশ্বাস করে ভোট দেয়। কিন্তু ওয়ার্ডবাসীর সেই বিশ্বাসের মর্যাদা রক্ষা করা হয়না। ভিজিডি, ভিজিএফ, বয়স্ক, বিধবা, মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য দরিদ্রদের চড়া সুদে টাকা তুলে কমিশনারদের দিতে হয়েছে। ঘুরতে হয়েছে দ্বারে দ্বারে।

সুবিধা বঞ্চিত এসব মানুষের শীর্ণ্যকায় চেহারাগুলো আমাকে ভিষণভাবে ব্যাথিত করে। হৃদয়ে দাগ কাটে। সুবিধা বঞ্চিত এসব দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে আমি শামিমা পাড়ভেজ আপনাদের সমর্থণ প্রত্যাশী। আসন্ন পৌর নির্বাচনে গুরুদাসপুর পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে লড়ছি চশমা প্রতিক নিয়ে।

আমাকে ভোট দিন। ভিজিডি, ভিজিএ,বয়স্ক, বিধাবা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ সকল নাগরিক সেবা পৌঁছে দেব আপনার ঘরে।

এভাবেই ওয়ার্ডবাসীর কাছে ভোট প্রার্থণা করেছেন শামীমা পাড়ভেজ জমেলা। তিনি আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে সংরক্ষিত মহিলা ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিল পদ প্রার্থী।

শামীমা পাড়ভেজ জমেলা বলেন- শেখ হাসিনার আদর্শ বুকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে নিয়ে তিনি রাজনীতিতে এসেছেন। জনগণ সেবা করার সুযোগ দিলে তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে শতভাগ কাজ করবেন।

স্থানীয়রা জানান- মানুষের বিপদ দেখলে তিনি ছুটে যান। অসুস্থ রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি থেকে শুরু করে নিজের অর্থে তিনি অসহায়দের চিকিৎসার খরচ বহন করেন।

এছাড়া নিজের অর্থায়নে বৃক্ষ রোপন, শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃক্ষ বিতরণের মতো কর্মসূচি চলমান রেখেছেন। তাছাড়া রক্তদানের মতো মহত কাজেও তিনি নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানাগেছে- রাজনৈতিকভাবে তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। ২০০০ সাল থেকে তিনি ছাত্র লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। বর্তমানে উপজেলা যুবমহিলা লীগের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

স্থানীয়রা বলেন- যে কোন সমস্যায় জমেলা তাদের পাশে দাঁড়ান। একারণে আসন্ন নির্বাচনে তারা জমেলাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর বানাতে চান।

শামিমা পাড়ভেজ বলেন- জনগণ আস্থা রেখে তাকে নির্বাচিত করলে অব্যশই নাগরিক সেবা ঘরে পৌঁছে দেবেন তিনি।

তবে নির্বাচন কেন্দ্র করে দিন রাত সমানতালে গণসংযোগ চালাচ্ছেন প্রার্থী জমেলা। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। প্রচারণায় মুখরিত তার নির্বাচনি ওয়ার্ডগুলো। পথসভা-উঠান বৈঠকসহ ভোটারদের দৌড়গোড়ায় পোঁচাতে চৌকাঠ প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি।

জমেলা বলেন- গত নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দিতা করে ছিলেন। সেসময় ব্যক্তিগতভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটারদের কাছে যেতে পারেন নি। তবুও সিমীত ব্যবধানে দ্বিতীয় হয়েছেন। মানুষ আস্থা রেখে যাকে নির্বাচিত করেছিলেন, মানুষের আস্থার সেই প্রতিদান দেওয়া হয়নি।

সাংস্কৃতিক মনা এই প্রার্থী বলেন- স্থানীয় শিশু-কিশোরদের মাঝে তিনি ক্রিড়া সামগ্রি বিতরণি কার্যক্রম চলমান রেখেছেন।

তিনি বলেন- শিশু-কিশোররা মাতাত্মকভাবে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। খেলা-ধুলা বিনোদনের মাধ্যমে সমাজ থেকে মাদক নিমূল করা সম্ভব। নির্বাচিত হলে তিনি খেলা-ধুলা বিনোদনের মাধ্যমে মাদক নিমূলে শতভাগ কাজ করবেন।

সর্বপরি তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। ওয়ার্ডবাসীই তার মূল শক্তি। সেই শক্তিতে উজ্জিবীত হয়েই তিনি লড়াই করবেন।