বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আপত্তিকর অবস্থায় কৃষকলীগ নেতা জনতার হাতে আটক,অতপর বিয়ে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৩৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মে ২০২১
  • ১৪১ Time View

গুরুদাসপুর(নাটোর)প্রতিনিধি.
নাটোরের গুরুদাসপুরে গভীর রাতে আপত্তিকর অবস্থায় এক নারীর সাথে আপত্তিকর অবস্থায় জনতার হাতে ধরা পরে পিটুনি খেয়েছে বিয়াঘাট ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ আলম হোসেন(মেকার)। পরে ওই রাতেই এলাকাবাসী মিলে ক্বাজী অফিসে গিয়ে তাদের বিয়ে পড়িয়ে দেন। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার গীভর রাতে বিয়াঘাট এলাকার সুজার মোড় নামক স্থানে।

আপত্তিকর অবস্থায় আটক হওয়া আলমকে ধরতে গেলে স্থানীয় এক ছাত্রলীগ কর্মীকে কামড় দিয়ে তার আজ্ঞুল ছিড়ে নেন এতে করে সে গুরুত্বর আহত হন । এসময় হাজারো লোকের সমাগম হয় ঘটনাস্থলে।

আহত ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ একই এলাকার ওই মেয়ের সাথে তিনি দৈহিক সম্পর্ক করে আসছিলো। মেয়েটি অসহায় হওয়ার সুযোগে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে তাকে ব্যবহার করে আসছিলো । একারনে সাধারণ জনতা মিলে তাদের দুজনকে রাতেই বিয়ে দিয়ে দেন। বিয়ের কাবিননামা ধার্য করা হয় ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।

কৃষকলীগ নেতা আলম মেকার মুঠোফনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন,এ সংক্রান্ত বিষয়ে তার কোন মন্তব্য নেই।
উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ দুলাল সরকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ বিষয়ে সংগঠনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Tag :

আপত্তিকর অবস্থায় কৃষকলীগ নেতা জনতার হাতে আটক,অতপর বিয়ে

Update Time : ০৪:৩৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মে ২০২১

গুরুদাসপুর(নাটোর)প্রতিনিধি.
নাটোরের গুরুদাসপুরে গভীর রাতে আপত্তিকর অবস্থায় এক নারীর সাথে আপত্তিকর অবস্থায় জনতার হাতে ধরা পরে পিটুনি খেয়েছে বিয়াঘাট ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ আলম হোসেন(মেকার)। পরে ওই রাতেই এলাকাবাসী মিলে ক্বাজী অফিসে গিয়ে তাদের বিয়ে পড়িয়ে দেন। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার গীভর রাতে বিয়াঘাট এলাকার সুজার মোড় নামক স্থানে।

আপত্তিকর অবস্থায় আটক হওয়া আলমকে ধরতে গেলে স্থানীয় এক ছাত্রলীগ কর্মীকে কামড় দিয়ে তার আজ্ঞুল ছিড়ে নেন এতে করে সে গুরুত্বর আহত হন । এসময় হাজারো লোকের সমাগম হয় ঘটনাস্থলে।

আহত ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ একই এলাকার ওই মেয়ের সাথে তিনি দৈহিক সম্পর্ক করে আসছিলো। মেয়েটি অসহায় হওয়ার সুযোগে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে তাকে ব্যবহার করে আসছিলো । একারনে সাধারণ জনতা মিলে তাদের দুজনকে রাতেই বিয়ে দিয়ে দেন। বিয়ের কাবিননামা ধার্য করা হয় ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।

কৃষকলীগ নেতা আলম মেকার মুঠোফনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন,এ সংক্রান্ত বিষয়ে তার কোন মন্তব্য নেই।
উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ দুলাল সরকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ বিষয়ে সংগঠনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।