শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাবনার বেড়ায় আসন্ন ইউপি নির্বাচনে আবারো নৌকা প্রতীক চান চাকলার  সফল চেয়ারম্যান ফারুক

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:২৮:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ৩৫ Time View

মোঃহারুনার রশীদ(হারুন) বেড়া, পাবনা প্রতিনিধিঃ

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আবার ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চান চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দুইবারের সভাপতিও চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত গ্রাম হবে শহর এই কর্মসূচী বাস্তবায়নসহ অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করতে আবারও নৌকা প্রতীক চান পাবনার বেড়া উপজেলা চাকলা ইউনিয়নের দুইবারের সফল চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন।

জানা যায়, চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দুইবারেরর সভাপতি, বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে প্রথম সম্মননা-২০১৮, হিউম্যান রাইটস পিস আলো পত্রিকা কর্তৃক সম্মাননা,এ্যাওয়ার্ড-২০১৪, হিউম্যান রাইটস পিস,এ্যাওয়ার্ড-২০১৫, নেলসন ম্যান্ডেলা,সম্মাননা-২০১৭, মহান বিজয় দিবস,এ্যাওয়ার্ড-২০১৮ সহ বিভিন্ন পুরুস্কারে ভূষিত হন ফারুক হোসেন।অসহায়, দরিদ্র, অসুস্থ ও অস্বচ্ছল নানা পেশাজীবি মানুষের কাছের আপনজন হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন তরুণ রাজনীতিবিদ ও জনপ্রতিনিধি ফারুক হোসেন।

নির্বাচিত হওয়ার পর রাস্তাঘাট গোসলঘাট,ব্রিজ-কাটভাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরকারি, বেসরকারি ও নিজ উদ্যোগে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অকুণ্ঠ চিত্তে।মহামারী করোনাকালীন সময়ে নিজ অর্থায়নে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার ও জনসমাগম স্থানে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করণ, জনসাধারণের মাঝে সাবান, মাস্ক, লিফলেট, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ এবং করোনা কালিন অনুষ্ঠিত ঈদুল ফিতরের সময় প্রায় ৬০০ অসহায় দরিদ্র দিনমজুর ও কর্মহীন পরিবারের মাঝে সেমাই, চিনি ও গুড়ো দুধ বিতরণ এবং সাধ্যমত প্রায় ১০০ মহিলা আওয়ামীলীগের সদস্যের মাঝে নগদ অর্থপ্রদান করেছেন তিনি।অসুস্থ মানুষের জন্য চিকিৎসা,চিকিৎসা ভাতা, ওষুধ কেনার নগদ অর্থ।

বন্যা ও শীতের মধ্যেও তার সহায়তার হাত বন্ধ হয়নি।শীতার্ত মানুষের শীত নিবারনের জন্য দিয়েছেন গরম কাপড় ও কম্বল।বন্যা কবলিত মানুষের পাশেও দাঁড়িয়েছেন নিরলসভাবে।খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি মাথা গোজার ঠাইও করেছেন তিনি।ইউনিয়নের ভূক্তভোগী মানুষের জন্য অস্বচ্ছতা ও দূর্নীতি রোধ করে নিজ হাতে বন্টন করেছেন দরিদ্র হতদরিদ্র মানুষের জন্য সরকারি চাল সহায়তা। বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা প্রাপ্যতার ভিত্তিতেই দিয়েছেন।জমি আছে ঘর নেই, আবার জমি নেই ঘরও নেই। এমন প্রায় ৩৫ টি পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে তাদের মাথা গোজার ঠাঁই করে দেয়।কমিউনিটি ক্লিনিক, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ, দাখিল, আলিম ও কামিল মাদরাসার নিয়মিত খোঁজ খবর রাখেন। ইউনিয়নের সকল মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, কবরস্থানের উন্নয়নে যথাসাধ্য কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন।চাকলা ইউনিয়ন ৯টি ওয়ার্ড তথা ৮টি গ্রাম দ্বারা গঠিত এবং সর্বনিম্ন ভোটার সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার ৫শ তন্মধ্যে ফারুক চেয়ারম্যানের নিজ গ্রাম পাঁচুরিয়া ৫ ও ৬নং ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত।

উক্ত গ্রামে প্রায় ৩ হাজার ভোটারের বসবাস।অপরদিকে কাগেশ্বরী নদীর দক্ষিন পাশে পাচুরিয়া গ্রামের মৌজা থাকলেও ইউনিয়ন বিভক্তির সময় প্রায় ৪শ ভোট চাকলা ইউনিয়নের ৭নং তথা তারাপুর গ্রামের সাথে সংযুক্ত করেন।জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়ায় ২০১৩ সালে চাকলা ইউনিয়নের ৬ ও ৭নং ওয়ার্ডের মাঝে একটি ব্রীজ নির্মান করায় পাচুরিয়া মৌজার ৪শত ভোটারসহ তারাপুর গ্রামের প্রায় ৫শ ভোটার কৃষিকার্য ও সামাজিক কাজে পাচুরিয়া গ্রামের সাথে এলাকা ভিত্তিকভাবে অতঃপ্রতভাবে কাজ করে।

প্রতিবেদককে ফারুক হোসেন বলেন, ছোট থেকেই মানুষের সেবার ব্রত নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।আমার এলাকার মানুষ এত অল্প বয়সেই আমাকে এত বড় দায়িত্ব দিয়েছে জনপ্রতিনিধি বানিয়েছে, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেএ মানুষগুলোর সেই স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছি। তবে কিছু কতিপয় দুষ্কৃতীকারী অসৎ উদ্দেশ্যনিয়ে আমার সুনাম ক্ষুণ্ণ করে চলেছে,তারা দেশজাতী ও সামাজ বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জরিত।

আমাকে যথেষ্ঠ স্নেহ করেন, ভালোবাসেন।নানা সীমাবদ্ধতার কারণে ইউনিয়নের অনেক অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারিনি। তবুও সড়ক ও জনপথ বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে ঘুরে এলাকার উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ নিয়ে এসেছি।প্রতিটি ঘরে আজ বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগোপযোগী পদক্ষেপের কারনে।আমার অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করতে হলে প্রয়োজন, জনগণের ভালোবাসা।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে আরেকবার নৌকা প্রতীক দেন এবং আমার ইউনিয়নবাসী ভোটে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন, তাহলে অবশ্যই এই এলাকার উন্নয়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করবো।চাকলা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম ঘুরে প্রবীন ও যুবক ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ফারুক চেয়ারম্যানের অহংকার নেই।

খুব সহজে সরল।তার দরজা সাধারণ মানুষের জন্য সব সময় খোলা থাকে। এমন চেয়ারম্যান পেয়ে আমরা ধন্য বলে জানান এলাকাবাসী।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসি জানান, আসন্ন ইউনিয়ন পরিরষদ নির্বাচনে যে সকল নেতারা নৌকার প্রতিক চাচ্ছেন তাদের সম্পর্কে মানুষ জানে তারা কেমন প্রকৃতির লোক। সবার চেয়ে যোগ্য ও জনপ্রিয় ফারুক।এরা চেয়ারম্যান হলে আমাদের ইউনিয়নের উন্নয়ন পিছে যাবে।তাই আগামী নির্বাচনেও আমরা ফারুককেই চাই।চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের একাধিক নেতাকর্মীর সাথে কথা বললে তাঁরা জানান, ফারুক হোসেন আওয়ামীলীগকে যে ভাবে এক রেখেছেন তা অন্য কোন ব্যাক্তি পারবে না।আমরা চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে পেয়ে গর্বিত।

Tag :

পাবনার বেড়ায় আসন্ন ইউপি নির্বাচনে আবারো নৌকা প্রতীক চান চাকলার  সফল চেয়ারম্যান ফারুক

Update Time : ০৫:২৮:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১

মোঃহারুনার রশীদ(হারুন) বেড়া, পাবনা প্রতিনিধিঃ

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আবার ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চান চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দুইবারের সভাপতিও চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত গ্রাম হবে শহর এই কর্মসূচী বাস্তবায়নসহ অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করতে আবারও নৌকা প্রতীক চান পাবনার বেড়া উপজেলা চাকলা ইউনিয়নের দুইবারের সফল চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন।

জানা যায়, চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দুইবারেরর সভাপতি, বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে প্রথম সম্মননা-২০১৮, হিউম্যান রাইটস পিস আলো পত্রিকা কর্তৃক সম্মাননা,এ্যাওয়ার্ড-২০১৪, হিউম্যান রাইটস পিস,এ্যাওয়ার্ড-২০১৫, নেলসন ম্যান্ডেলা,সম্মাননা-২০১৭, মহান বিজয় দিবস,এ্যাওয়ার্ড-২০১৮ সহ বিভিন্ন পুরুস্কারে ভূষিত হন ফারুক হোসেন।অসহায়, দরিদ্র, অসুস্থ ও অস্বচ্ছল নানা পেশাজীবি মানুষের কাছের আপনজন হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন তরুণ রাজনীতিবিদ ও জনপ্রতিনিধি ফারুক হোসেন।

নির্বাচিত হওয়ার পর রাস্তাঘাট গোসলঘাট,ব্রিজ-কাটভাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরকারি, বেসরকারি ও নিজ উদ্যোগে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অকুণ্ঠ চিত্তে।মহামারী করোনাকালীন সময়ে নিজ অর্থায়নে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার ও জনসমাগম স্থানে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করণ, জনসাধারণের মাঝে সাবান, মাস্ক, লিফলেট, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ এবং করোনা কালিন অনুষ্ঠিত ঈদুল ফিতরের সময় প্রায় ৬০০ অসহায় দরিদ্র দিনমজুর ও কর্মহীন পরিবারের মাঝে সেমাই, চিনি ও গুড়ো দুধ বিতরণ এবং সাধ্যমত প্রায় ১০০ মহিলা আওয়ামীলীগের সদস্যের মাঝে নগদ অর্থপ্রদান করেছেন তিনি।অসুস্থ মানুষের জন্য চিকিৎসা,চিকিৎসা ভাতা, ওষুধ কেনার নগদ অর্থ।

বন্যা ও শীতের মধ্যেও তার সহায়তার হাত বন্ধ হয়নি।শীতার্ত মানুষের শীত নিবারনের জন্য দিয়েছেন গরম কাপড় ও কম্বল।বন্যা কবলিত মানুষের পাশেও দাঁড়িয়েছেন নিরলসভাবে।খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি মাথা গোজার ঠাইও করেছেন তিনি।ইউনিয়নের ভূক্তভোগী মানুষের জন্য অস্বচ্ছতা ও দূর্নীতি রোধ করে নিজ হাতে বন্টন করেছেন দরিদ্র হতদরিদ্র মানুষের জন্য সরকারি চাল সহায়তা। বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা প্রাপ্যতার ভিত্তিতেই দিয়েছেন।জমি আছে ঘর নেই, আবার জমি নেই ঘরও নেই। এমন প্রায় ৩৫ টি পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে তাদের মাথা গোজার ঠাঁই করে দেয়।কমিউনিটি ক্লিনিক, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ, দাখিল, আলিম ও কামিল মাদরাসার নিয়মিত খোঁজ খবর রাখেন। ইউনিয়নের সকল মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, কবরস্থানের উন্নয়নে যথাসাধ্য কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন।চাকলা ইউনিয়ন ৯টি ওয়ার্ড তথা ৮টি গ্রাম দ্বারা গঠিত এবং সর্বনিম্ন ভোটার সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার ৫শ তন্মধ্যে ফারুক চেয়ারম্যানের নিজ গ্রাম পাঁচুরিয়া ৫ ও ৬নং ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত।

উক্ত গ্রামে প্রায় ৩ হাজার ভোটারের বসবাস।অপরদিকে কাগেশ্বরী নদীর দক্ষিন পাশে পাচুরিয়া গ্রামের মৌজা থাকলেও ইউনিয়ন বিভক্তির সময় প্রায় ৪শ ভোট চাকলা ইউনিয়নের ৭নং তথা তারাপুর গ্রামের সাথে সংযুক্ত করেন।জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়ায় ২০১৩ সালে চাকলা ইউনিয়নের ৬ ও ৭নং ওয়ার্ডের মাঝে একটি ব্রীজ নির্মান করায় পাচুরিয়া মৌজার ৪শত ভোটারসহ তারাপুর গ্রামের প্রায় ৫শ ভোটার কৃষিকার্য ও সামাজিক কাজে পাচুরিয়া গ্রামের সাথে এলাকা ভিত্তিকভাবে অতঃপ্রতভাবে কাজ করে।

প্রতিবেদককে ফারুক হোসেন বলেন, ছোট থেকেই মানুষের সেবার ব্রত নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।আমার এলাকার মানুষ এত অল্প বয়সেই আমাকে এত বড় দায়িত্ব দিয়েছে জনপ্রতিনিধি বানিয়েছে, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেএ মানুষগুলোর সেই স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছি। তবে কিছু কতিপয় দুষ্কৃতীকারী অসৎ উদ্দেশ্যনিয়ে আমার সুনাম ক্ষুণ্ণ করে চলেছে,তারা দেশজাতী ও সামাজ বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জরিত।

আমাকে যথেষ্ঠ স্নেহ করেন, ভালোবাসেন।নানা সীমাবদ্ধতার কারণে ইউনিয়নের অনেক অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারিনি। তবুও সড়ক ও জনপথ বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে ঘুরে এলাকার উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ নিয়ে এসেছি।প্রতিটি ঘরে আজ বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগোপযোগী পদক্ষেপের কারনে।আমার অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করতে হলে প্রয়োজন, জনগণের ভালোবাসা।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে আরেকবার নৌকা প্রতীক দেন এবং আমার ইউনিয়নবাসী ভোটে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন, তাহলে অবশ্যই এই এলাকার উন্নয়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করবো।চাকলা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম ঘুরে প্রবীন ও যুবক ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ফারুক চেয়ারম্যানের অহংকার নেই।

খুব সহজে সরল।তার দরজা সাধারণ মানুষের জন্য সব সময় খোলা থাকে। এমন চেয়ারম্যান পেয়ে আমরা ধন্য বলে জানান এলাকাবাসী।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসি জানান, আসন্ন ইউনিয়ন পরিরষদ নির্বাচনে যে সকল নেতারা নৌকার প্রতিক চাচ্ছেন তাদের সম্পর্কে মানুষ জানে তারা কেমন প্রকৃতির লোক। সবার চেয়ে যোগ্য ও জনপ্রিয় ফারুক।এরা চেয়ারম্যান হলে আমাদের ইউনিয়নের উন্নয়ন পিছে যাবে।তাই আগামী নির্বাচনেও আমরা ফারুককেই চাই।চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের একাধিক নেতাকর্মীর সাথে কথা বললে তাঁরা জানান, ফারুক হোসেন আওয়ামীলীগকে যে ভাবে এক রেখেছেন তা অন্য কোন ব্যাক্তি পারবে না।আমরা চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে পেয়ে গর্বিত।