শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাবি নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আয়োজনে পারমাণবিক বিদ্যুৎ সম্পর্কিত  শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:১২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১২০ Time View

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধিঃ

ঈশ্বরদীতে পারমাণবিক বিদ্যুৎ সম্পর্কিত যোগাযোগ, জনগণের ধারণা শীর্ষক সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে ঈশ্বরদী পৌরসভায় ‘পারমাণবিক তথ্য কেন্দ্র’-মিলনায়তনে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এই সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারের সহযোগিতায় ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেনটেননিয়াল রিসার্চ গ্রান্ট (সিআরজি)।
সেমিনারের প্রতিপাদ্য বিষয় পারমাণবিক বিদ্যুৎ সম্পর্কিত যোগাযোগ, জনগণের ধারণা ও যৌথ কর্মবিষয়ক (কমিউনিকেশন এন্ড পাবলিক এ্যাওয়ারেন্স স্ট্যাটেজি ইন দি ফ্রেমওয়ার্ক অফ ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার পওয়ার প্রোগ্রাম) এর ওপর মূল্য বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান, নিউক্লিয়ার বিষয়ে গবেষক, কলাম লেখক প্রফেসর ড. শফিকুল ইসলাম। এর আগে স্বাগত এবং নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনভেস্টিগেটর বিভাগের সহকারী প্রফেসর মো. ইকবাল হোসেন।
গতকাল শনিবার সকাল ১০টা দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে ঈশ্বরদীর আট মাধ্যমিক, দুটি কলেজ এবং পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, সাংবাদিক ও সুধীজনেরা এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
মূল আলোচক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. শফিকুল ইসলাম বক্তব্যে বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র একটি আন্তর্জাতিক স্থাপনা। আন্তর্জাতিক স্থাপনা হওয়ার কারণে আমরা গর্বিত। পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে ইতিবাচক ও নৈতিবাচক দুটি দিকই আছে। এজন্য জনগণকে এ বিষয়ে কোনটি সঠিক ও কোনটি সঠিক না সে বিষয়ে তথ্য জানাতে হবে। জনগণকে বিভ্রান্তির মধ্যে রাখা ঠিক নয়। তিনি বলেন, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্থায়িত্বের জন্য জনগণের সার্পোট বা সহযোগিতা পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শেষে কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঁচজন বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের ক্রেস্ট ও সনদপত্র দেওয়া হয়। সেমিনারের সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন ঈশ্বরদী পাবলিক ইনফরমেশন সেন্টারের কমিউনিকেশন ম্যানেজার আশিক হায়দার।

Tag :

ঢাবি নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আয়োজনে পারমাণবিক বিদ্যুৎ সম্পর্কিত  শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

Update Time : ০৭:১২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২১

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধিঃ

ঈশ্বরদীতে পারমাণবিক বিদ্যুৎ সম্পর্কিত যোগাযোগ, জনগণের ধারণা শীর্ষক সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে ঈশ্বরদী পৌরসভায় ‘পারমাণবিক তথ্য কেন্দ্র’-মিলনায়তনে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এই সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারের সহযোগিতায় ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেনটেননিয়াল রিসার্চ গ্রান্ট (সিআরজি)।
সেমিনারের প্রতিপাদ্য বিষয় পারমাণবিক বিদ্যুৎ সম্পর্কিত যোগাযোগ, জনগণের ধারণা ও যৌথ কর্মবিষয়ক (কমিউনিকেশন এন্ড পাবলিক এ্যাওয়ারেন্স স্ট্যাটেজি ইন দি ফ্রেমওয়ার্ক অফ ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার পওয়ার প্রোগ্রাম) এর ওপর মূল্য বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান, নিউক্লিয়ার বিষয়ে গবেষক, কলাম লেখক প্রফেসর ড. শফিকুল ইসলাম। এর আগে স্বাগত এবং নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনভেস্টিগেটর বিভাগের সহকারী প্রফেসর মো. ইকবাল হোসেন।
গতকাল শনিবার সকাল ১০টা দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে ঈশ্বরদীর আট মাধ্যমিক, দুটি কলেজ এবং পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, সাংবাদিক ও সুধীজনেরা এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
মূল আলোচক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. শফিকুল ইসলাম বক্তব্যে বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র একটি আন্তর্জাতিক স্থাপনা। আন্তর্জাতিক স্থাপনা হওয়ার কারণে আমরা গর্বিত। পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে ইতিবাচক ও নৈতিবাচক দুটি দিকই আছে। এজন্য জনগণকে এ বিষয়ে কোনটি সঠিক ও কোনটি সঠিক না সে বিষয়ে তথ্য জানাতে হবে। জনগণকে বিভ্রান্তির মধ্যে রাখা ঠিক নয়। তিনি বলেন, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্থায়িত্বের জন্য জনগণের সার্পোট বা সহযোগিতা পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শেষে কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঁচজন বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের ক্রেস্ট ও সনদপত্র দেওয়া হয়। সেমিনারের সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন ঈশ্বরদী পাবলিক ইনফরমেশন সেন্টারের কমিউনিকেশন ম্যানেজার আশিক হায়দার।