বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চলনবিল থেকে সোঁতিজাল উচ্ছেদ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:৫৭:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ নভেম্বর ২০২১
  • ২৫৪৫ Time View

গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি.

পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে সোঁতিজাল দিয়ে মাছ শিকার করছিলেন প্রভাবশালীরা।

সোমবার বেলা ১১ টা থেকে এসব সোঁতি উচ্ছেদে অভিযান শুরু করে গুরুদাসপুর উপজেলা প্রশাসন।

এসময় গুরুদাসপুরের খুবজিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থান থেকে এসব সোঁতি উচ্ছেদ করা হয়।

উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. আবু রাসেল ওই অভিযান পরিচালনা করেন।

তিনি বলেন, পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে সোঁতিজাল দিয়ে মাছ শিকার করায় দক্ষিণ চলনবিলের পিঁপলা, খুবজিপুর, রুহাইসহ বেশ কয়েকটি বিলে রবিশষ্য আবাদ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিলে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৫টি সোঁতি উচ্ছেদ করা হয়েছে।

এসময় সোঁতিজালের বাঁশসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ভেঙ্গে ফেলা হয়। নির্বিঘ্ন, সুরক্ষিত, এবং উত্তেজনাপূর্ণ – এটিই স্লোটোগেট আপনার গেমিং অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে। অপরাজেয় โบนัส คา สิ โน এবং খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা, বিভিন্ন ধরনের স্লট মেশিন এবং টেবিল গেমের প্রতিশ্রুতি সহ – স্লোটোগেট গেমিং জগতে একটি আলোকবর্তিকা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।

 

Tag :

চলনবিল থেকে সোঁতিজাল উচ্ছেদ

Update Time : ০২:৫৭:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ নভেম্বর ২০২১

গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি.

পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে সোঁতিজাল দিয়ে মাছ শিকার করছিলেন প্রভাবশালীরা।

সোমবার বেলা ১১ টা থেকে এসব সোঁতি উচ্ছেদে অভিযান শুরু করে গুরুদাসপুর উপজেলা প্রশাসন।

এসময় গুরুদাসপুরের খুবজিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থান থেকে এসব সোঁতি উচ্ছেদ করা হয়।

উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. আবু রাসেল ওই অভিযান পরিচালনা করেন।

তিনি বলেন, পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে সোঁতিজাল দিয়ে মাছ শিকার করায় দক্ষিণ চলনবিলের পিঁপলা, খুবজিপুর, রুহাইসহ বেশ কয়েকটি বিলে রবিশষ্য আবাদ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিলে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৫টি সোঁতি উচ্ছেদ করা হয়েছে।

এসময় সোঁতিজালের বাঁশসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ভেঙ্গে ফেলা হয়। নির্বিঘ্ন, সুরক্ষিত, এবং উত্তেজনাপূর্ণ – এটিই স্লোটোগেট আপনার গেমিং অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে। অপরাজেয় โบนัส คา สิ โน এবং খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা, বিভিন্ন ধরনের স্লট মেশিন এবং টেবিল গেমের প্রতিশ্রুতি সহ – স্লোটোগেট গেমিং জগতে একটি আলোকবর্তিকা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।