বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের ৪০ তম জন্মদিন

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:১২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মে ২০২২
  • ১৪১ Time View

বিশেষ প্রতিবেদক: কিছু মানুষের জন্ম হয় পৃথিবীর চারপাশকে আলোকিত করার জন্য। সেটা সামাজিক কিংবা পারিবারিক বন্ধনে আশেপাশের মানুষগুলোকে আপন করে রাখার জন্য। পঙ্কিলতা যাদেরকে কখনো স্পর্শ করেনা। কর্মই যাদের প্রধান শক্তি ঠিক সেরকম একজন মানুষ ছোট ভাই তুল্য পলক ।

চলনবিলের সহজ সরল বালক থেকে সবার প্রিয় নেতা। সর্বদা হাসিখুশি কোনো বিলাসিতা বা অহমিকা দেখিনি তার মধ্যে। বেঁচে থাকো চলনবিলেন রাজপুত্র। তোমার কাজকে অনুকরণ করে এগিয়ে যাক তরুণ প্রজন্ম।

মানুষ কিভাবে নিজের কর্মের মাধ্যমে এতো জনপ্রিয় হতে পারে পলককে না দেখলে হয়তো অনুধাবন করতে পারতাম না . অনেক খোলা মনের মানুষ হাসজ্জ্বোল একজন মানুষ , তোমার তুলনা শুধু তুমি | যুগে যুগে তোমাকে এভাবেই দেখতে চাই . শুভ জন্মদিন প্রিয় ভাই।

দেশের রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের ইমেজ যখন নিত্তির তলানী ঠিক তখন মাথা উচিয়ে রাজনীতি করছেন যে কজন তাদের মধ্যে একজন জনপ্রিয় নেতা চলনবিলের কৃতি সন্তান পলক। আজ জাতীয় রাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, সরকারের কনিষ্ট কিন্তু সবচে দায়িত্বশীল সংসদ সদস্য ও সফল আইসিটি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের শুভ জন্মদিন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি স্বপ্নের নাম। অনেক কটাক্ষ, বক্রোক্তি আর সমালোচনার মধ্যেই এ স্বপ্নের জন্ম। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ পেয়েছে। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার এক অনন্য পদক্ষেপ হলো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কনসেপ্ট। এটি বাস্তবায়িত হয়েছে বলে তথ্য ও প্রযুক্তিগত সুবিধা আজ জনগণের হাতের মুঠোয়। বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, সোলার, মোবাইল আজ শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে।এর স্বপ্নদ্রষ্টাদের একজন তিনি ।তথ্য-প্রযুক্তির বিশ্বে বাংলাদেশ দীর্ঘদিন পেছনের সারিতে ছিল। সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে প্রযুক্তি নিয়ে বৃহৎ পরিসরে কাজ করার কথা এগার বছর আগেও কেউ ভাবেনি।২০০৮ সালে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের প্রস্তাব রাখেন সজীব ওয়াজেদ জয়। এরই পরিপেক্ষিতে ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কনসেপ্টটি নির্বাচনী ইশতেহারভুক্ত করে আওয়ামী লীগ। এই প্রস্তাবনাটি কেবল বাংলাদেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্তই ছিল না, এটি ছিল বিশ্বের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে চলার অনন্য এক অভিযাত্রা।

সার্বিকভাবে বাংলাদেশকে প্রযুক্তিনির্ভর করতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরেই পলকের অবদান অনস্বীকার্য। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হাইটেক পার্ক নির্মাণ, ফোর-জি চালু, ইন্টারনেটের দাম কমানো, কম্পিউটারের শুল্কমুক্ত আমদানি, ফ্রিল্যান্সিংয়ে উৎকর্ষ, বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজ অনলাইনে করাসহ বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে পলক উদ্যোগী ভূমিকা রেখেছেন। প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের কারণে তথ্যপ্রাপ্তি এখন অনেক সহজ হয়েছে।

যৌবনের জয় সর্বত্র। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জুনাইদ আহমেদ পলক যৌবনের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তিনি তারুণ্যের চাহিদা ও স্বপ্নের কথা বুঝতে পারেন। অন্যদিকে পলক তাদের সমকালীন হওয়ায় যুবক ও তরুণরা তাঁর কর্মকাণ্ডে আগ্রহী ও উৎসাহী।

বরেণ্য এই রাজনীতিবিদ বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন লাভ করে অবহেলিত চলনবিলের উন্নয়নে গুরুদায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে সিংড়াকে একটি আধুনিক উপজেলায় পরিণত করেন। এলাকার উন্নয়নে তার দূরদর্শীতার প্রতিফলনে আজ চলনবিলের আনাচে-কানাচে লক্ষ্য করা যাচ্ছে অভাবনীয় উন্নয়ন চিত্র।দলমত নির্বিশেষে এলাকার সর্বস্তরের মানুষের আস্থা অর্জন করে তিনি পরিণত হয়েছেন এলাকার মাটি ও মানুষের নেতা হিসেবে।

আজ জুনাইদ আহমেদ পলকের ৪০ তম জন্মদিন। তিনি ১৯৮০ সালের ১৭ মে সিংডা উপজেলার শেরকোল ইউনিয়নের তেলিগ্রাম এ জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ফয়েজ উদ্দিন এবং মায়ের নাম জামিলা আহমেদ। তিনি ১৯৯৫ সালে সিংড়া দমদমা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ১৯৯৭ সালে রাজশাহী ওল্ড ডিগ্রি কলেজ (বর্তমানে রাজশাহী কলেজ নামে পরিচিত) থেকে এইচএসসি পাশ করেন।

পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ হতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এল.এল.বি ডিগ্রি অর্জন করে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। তাঁর স্ত্রীর নাম আরিফা জেসমিন (কনিকা)। এ দম্পতির তিন সন্তান। তারা হলো অপূর্ব জুনাইদ, অর্জন জুনাইদ এবং অনির্বাণ জুনাইদ।

বাবা মরহুম ফয়েজ উদ্দিনের পদানুসরণ করে জুনাইদ আহ্‌মেদ‍ পলক ২০ বছর বয়সে আওয়ামী লীগের একজন সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে যোগ দেন। তিনি ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে ২৮ বছর বয়সে নাটোর-৩ (সিংড়া) নির্বাচনী এলাকা থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

এরপর তিনি ২০১৪ সালে আবারো একই এলাকা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেখ হাসিনা সরকারের ডাক এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচিত সরকারের সংসদ সদস্য এবং ডাক এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০১৬ সালের মার্চে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম জুনাইদ আহ্‌মেদ‍ পলক ইয়াং গ্লোবাল লিডার ২০১৬’ হিসেবে মনোনীত করে। ৪০ বছরের কম বয়সী তরুণদের নাম প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মধ্যে তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি Young Bangla ও CRI এর অন্যতম কান্ডারী। ২০১৮ তে বৈশ্বিক নীতিনির্ধারনী সংস্থা আ্যাপলিটাকল এ প্রকাশ করা হয় “ডিজিটাল গভর্নমেন্টে বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান পেয়েছেন।

শুভ জন্মদিন, স্নেহের পলকভাই। সুস্থ-বেঁচে থাকো, অনেক অনেক বছর। এই রাজনীতিবিদের জন্মদিনে নাটোরবাসীর পক্ষ থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইলো।

Tag :

আজ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের ৪০ তম জন্মদিন

Update Time : ১২:১২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মে ২০২২

বিশেষ প্রতিবেদক: কিছু মানুষের জন্ম হয় পৃথিবীর চারপাশকে আলোকিত করার জন্য। সেটা সামাজিক কিংবা পারিবারিক বন্ধনে আশেপাশের মানুষগুলোকে আপন করে রাখার জন্য। পঙ্কিলতা যাদেরকে কখনো স্পর্শ করেনা। কর্মই যাদের প্রধান শক্তি ঠিক সেরকম একজন মানুষ ছোট ভাই তুল্য পলক ।

চলনবিলের সহজ সরল বালক থেকে সবার প্রিয় নেতা। সর্বদা হাসিখুশি কোনো বিলাসিতা বা অহমিকা দেখিনি তার মধ্যে। বেঁচে থাকো চলনবিলেন রাজপুত্র। তোমার কাজকে অনুকরণ করে এগিয়ে যাক তরুণ প্রজন্ম।

মানুষ কিভাবে নিজের কর্মের মাধ্যমে এতো জনপ্রিয় হতে পারে পলককে না দেখলে হয়তো অনুধাবন করতে পারতাম না . অনেক খোলা মনের মানুষ হাসজ্জ্বোল একজন মানুষ , তোমার তুলনা শুধু তুমি | যুগে যুগে তোমাকে এভাবেই দেখতে চাই . শুভ জন্মদিন প্রিয় ভাই।

দেশের রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের ইমেজ যখন নিত্তির তলানী ঠিক তখন মাথা উচিয়ে রাজনীতি করছেন যে কজন তাদের মধ্যে একজন জনপ্রিয় নেতা চলনবিলের কৃতি সন্তান পলক। আজ জাতীয় রাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, সরকারের কনিষ্ট কিন্তু সবচে দায়িত্বশীল সংসদ সদস্য ও সফল আইসিটি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের শুভ জন্মদিন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি স্বপ্নের নাম। অনেক কটাক্ষ, বক্রোক্তি আর সমালোচনার মধ্যেই এ স্বপ্নের জন্ম। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ পেয়েছে। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার এক অনন্য পদক্ষেপ হলো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কনসেপ্ট। এটি বাস্তবায়িত হয়েছে বলে তথ্য ও প্রযুক্তিগত সুবিধা আজ জনগণের হাতের মুঠোয়। বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, সোলার, মোবাইল আজ শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে।এর স্বপ্নদ্রষ্টাদের একজন তিনি ।তথ্য-প্রযুক্তির বিশ্বে বাংলাদেশ দীর্ঘদিন পেছনের সারিতে ছিল। সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে প্রযুক্তি নিয়ে বৃহৎ পরিসরে কাজ করার কথা এগার বছর আগেও কেউ ভাবেনি।২০০৮ সালে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের প্রস্তাব রাখেন সজীব ওয়াজেদ জয়। এরই পরিপেক্ষিতে ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কনসেপ্টটি নির্বাচনী ইশতেহারভুক্ত করে আওয়ামী লীগ। এই প্রস্তাবনাটি কেবল বাংলাদেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্তই ছিল না, এটি ছিল বিশ্বের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে চলার অনন্য এক অভিযাত্রা।

সার্বিকভাবে বাংলাদেশকে প্রযুক্তিনির্ভর করতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরেই পলকের অবদান অনস্বীকার্য। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হাইটেক পার্ক নির্মাণ, ফোর-জি চালু, ইন্টারনেটের দাম কমানো, কম্পিউটারের শুল্কমুক্ত আমদানি, ফ্রিল্যান্সিংয়ে উৎকর্ষ, বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজ অনলাইনে করাসহ বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে পলক উদ্যোগী ভূমিকা রেখেছেন। প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের কারণে তথ্যপ্রাপ্তি এখন অনেক সহজ হয়েছে।

যৌবনের জয় সর্বত্র। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জুনাইদ আহমেদ পলক যৌবনের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তিনি তারুণ্যের চাহিদা ও স্বপ্নের কথা বুঝতে পারেন। অন্যদিকে পলক তাদের সমকালীন হওয়ায় যুবক ও তরুণরা তাঁর কর্মকাণ্ডে আগ্রহী ও উৎসাহী।

বরেণ্য এই রাজনীতিবিদ বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন লাভ করে অবহেলিত চলনবিলের উন্নয়নে গুরুদায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে সিংড়াকে একটি আধুনিক উপজেলায় পরিণত করেন। এলাকার উন্নয়নে তার দূরদর্শীতার প্রতিফলনে আজ চলনবিলের আনাচে-কানাচে লক্ষ্য করা যাচ্ছে অভাবনীয় উন্নয়ন চিত্র।দলমত নির্বিশেষে এলাকার সর্বস্তরের মানুষের আস্থা অর্জন করে তিনি পরিণত হয়েছেন এলাকার মাটি ও মানুষের নেতা হিসেবে।

আজ জুনাইদ আহমেদ পলকের ৪০ তম জন্মদিন। তিনি ১৯৮০ সালের ১৭ মে সিংডা উপজেলার শেরকোল ইউনিয়নের তেলিগ্রাম এ জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ফয়েজ উদ্দিন এবং মায়ের নাম জামিলা আহমেদ। তিনি ১৯৯৫ সালে সিংড়া দমদমা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ১৯৯৭ সালে রাজশাহী ওল্ড ডিগ্রি কলেজ (বর্তমানে রাজশাহী কলেজ নামে পরিচিত) থেকে এইচএসসি পাশ করেন।

পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ হতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এল.এল.বি ডিগ্রি অর্জন করে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। তাঁর স্ত্রীর নাম আরিফা জেসমিন (কনিকা)। এ দম্পতির তিন সন্তান। তারা হলো অপূর্ব জুনাইদ, অর্জন জুনাইদ এবং অনির্বাণ জুনাইদ।

বাবা মরহুম ফয়েজ উদ্দিনের পদানুসরণ করে জুনাইদ আহ্‌মেদ‍ পলক ২০ বছর বয়সে আওয়ামী লীগের একজন সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে যোগ দেন। তিনি ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে ২৮ বছর বয়সে নাটোর-৩ (সিংড়া) নির্বাচনী এলাকা থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

এরপর তিনি ২০১৪ সালে আবারো একই এলাকা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেখ হাসিনা সরকারের ডাক এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচিত সরকারের সংসদ সদস্য এবং ডাক এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০১৬ সালের মার্চে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম জুনাইদ আহ্‌মেদ‍ পলক ইয়াং গ্লোবাল লিডার ২০১৬’ হিসেবে মনোনীত করে। ৪০ বছরের কম বয়সী তরুণদের নাম প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মধ্যে তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি Young Bangla ও CRI এর অন্যতম কান্ডারী। ২০১৮ তে বৈশ্বিক নীতিনির্ধারনী সংস্থা আ্যাপলিটাকল এ প্রকাশ করা হয় “ডিজিটাল গভর্নমেন্টে বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান পেয়েছেন।

শুভ জন্মদিন, স্নেহের পলকভাই। সুস্থ-বেঁচে থাকো, অনেক অনেক বছর। এই রাজনীতিবিদের জন্মদিনে নাটোরবাসীর পক্ষ থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইলো।